উঠল নিষেধাজ্ঞা
নেতৃত্বে ফিরতে নারাজ স্টিভ স্মিথ
মেলবোর্ন, ২৮ মার্চ: বল বিকৃতি কাণ্ডের জেরে এক বছর নির্বাসিত হয়েছিলেন স্টিভ স্মিথ। অধিনায়কত্বের উপর নিষেধাজ্ঞা ছিল দু’বছর। সেই মেয়াদ শেষ হল রবিবার। অর্থাৎ অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক হওয়ার ক্ষেত্রে আর কোনও বাধা রইলো না স্টিভ স্মিথের সামনে। এখন প্রশ্ন হল, তাঁকে কি নেতৃত্ব ফিরিয়ে দেবে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া? আর যদি নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ আসে তাহলে কি তিনি সেই দায়িত্ব গ্রহণ করবেন?
ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের মত, স্মিথের নেতৃত্ব ফিরে পাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। তাই তা গ্রহণের প্রসঙ্গ থাকছে না। আসলে ২০১৮ সালে কেপ টাউন টেস্টের সময় বল বিকৃতি ঘটিয়ে এক বছর নির্বাসিত হয়েছিলেন স্মিথ। তাঁর এই অপকীর্তির জন্য মুখ পুড়েছিল অস্ট্রেলিয়ার। পরিস্থিতি সামাল দিতে সেই সময় স্মিথকে নেতৃত্ব থেকে দু’বছর নির্বাসিত করেছিল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। অনেকেই ভেবেছিলেন, স্মিথের পক্ষে আর হয়তো দেশের হয়ে খেলা হবে না। কিন্তু অদম্য জেদ আরে হার না মানা মানসিকতার জোরে দারুণভাবে ফিরে আসেন তিনি। গত অ্যাসেজ সিরিজে দুর্দান্ত পারফর্ম করে স্মিথ বুঝিয়ে দেন, কেন তিনি অপরিহার্য।
কঠিন সময়ে অস্ট্রেলিয়াকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করেছিলেন ৩৫ বছরের ক্যাপ্টেন টিম পেইন। হেড কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গার তার প্রশংসা করেছেন। সাদা বলের ক্রিকেটে অ্যারন ফিঞ্চ অধিনায়ক হিসাবে সফল। তাই ল্যাঙ্গারকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘অধিনায়কত্বের চাপ স্মিথের উপর দিতে চাই না। ও খোলা মনে খেলুক। তাহলেই অস্ট্রেলিয়ার লাভ।’ কোচের সঙ্গে সুর মিলিয়ে স্মিথের মন্তব্য, ‘আমি এখন খেলাটা উপভোগ করতে চাই। তার জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে ফিট থাকা দরকার। বাড়তি কোনও চাপ নিতে চাই না। করোনার জেরে ক্রিকেট বন্ধ। নিজেকে ফিট রাখতে দু’বেলা জিমে ঘাম ঝরাচ্ছি।’ আসলে স্মিথ জানেন, নেতৃত্বের বোঝা তাঁর কেরিয়ারকে ছোট করে দিতে পরে। ক্যাপ্টেনস আর্মব্যান্ড বাড়িয়ে দেবে দায়িত্ব। যা অতীতে স্মিথকে বিপথে যেতে বাধ্য করেছিল। কারণ, কেপ টাউন টেস্টে বল বিকৃতি ঘটানোর যুক্তি তাঁকে দিয়েছিলেন ডেভিড ওয়ার্নার। তিনি তখন ছিলেন টেস্ট দলের সহ-অধিনায়ক। পরে স্মিথ স্বীকার করেছিলেন, ‘ওয়ার্নারের প্রস্তাবে সম্মতি দেওয়া উচিত হয়নি।’ আইপিএল ঘিরে অনিশ্চয়তার মেঘ এখনও কাটেনি। করোনার দাপট না কমলে এবার এই প্রতিযোগিতা না’ও হতে পারে। তবে স্মিথ আইপিএল নিয়ে চিন্তা ভাবনা শুরু করে দিয়েছেন। এই ব্যাপারে তাঁর প্রতিক্রিয়া, ‘গোটা বিশ্বে এখন করোনা মহামারী দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ভারতে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত লক ডাউন চলবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে লাগবে আরও সময়। মনে হচ্ছে, এবার আইপিএল হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। তবে নিজেকে তো ফিট রাখতেই হবে। যদি প্রতিযোগিতা হয় তাহলে খেলার জন্য আমি তৈরি।’
ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের মত, স্মিথের নেতৃত্ব ফিরে পাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। তাই তা গ্রহণের প্রসঙ্গ থাকছে না। আসলে ২০১৮ সালে কেপ টাউন টেস্টের সময় বল বিকৃতি ঘটিয়ে এক বছর নির্বাসিত হয়েছিলেন স্মিথ। তাঁর এই অপকীর্তির জন্য মুখ পুড়েছিল অস্ট্রেলিয়ার। পরিস্থিতি সামাল দিতে সেই সময় স্মিথকে নেতৃত্ব থেকে দু’বছর নির্বাসিত করেছিল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। অনেকেই ভেবেছিলেন, স্মিথের পক্ষে আর হয়তো দেশের হয়ে খেলা হবে না। কিন্তু অদম্য জেদ আরে হার না মানা মানসিকতার জোরে দারুণভাবে ফিরে আসেন তিনি। গত অ্যাসেজ সিরিজে দুর্দান্ত পারফর্ম করে স্মিথ বুঝিয়ে দেন, কেন তিনি অপরিহার্য।
কঠিন সময়ে অস্ট্রেলিয়াকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করেছিলেন ৩৫ বছরের ক্যাপ্টেন টিম পেইন। হেড কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গার তার প্রশংসা করেছেন। সাদা বলের ক্রিকেটে অ্যারন ফিঞ্চ অধিনায়ক হিসাবে সফল। তাই ল্যাঙ্গারকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘অধিনায়কত্বের চাপ স্মিথের উপর দিতে চাই না। ও খোলা মনে খেলুক। তাহলেই অস্ট্রেলিয়ার লাভ।’ কোচের সঙ্গে সুর মিলিয়ে স্মিথের মন্তব্য, ‘আমি এখন খেলাটা উপভোগ করতে চাই। তার জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে ফিট থাকা দরকার। বাড়তি কোনও চাপ নিতে চাই না। করোনার জেরে ক্রিকেট বন্ধ। নিজেকে ফিট রাখতে দু’বেলা জিমে ঘাম ঝরাচ্ছি।’ আসলে স্মিথ জানেন, নেতৃত্বের বোঝা তাঁর কেরিয়ারকে ছোট করে দিতে পরে। ক্যাপ্টেনস আর্মব্যান্ড বাড়িয়ে দেবে দায়িত্ব। যা অতীতে স্মিথকে বিপথে যেতে বাধ্য করেছিল। কারণ, কেপ টাউন টেস্টে বল বিকৃতি ঘটানোর যুক্তি তাঁকে দিয়েছিলেন ডেভিড ওয়ার্নার। তিনি তখন ছিলেন টেস্ট দলের সহ-অধিনায়ক। পরে স্মিথ স্বীকার করেছিলেন, ‘ওয়ার্নারের প্রস্তাবে সম্মতি দেওয়া উচিত হয়নি।’ আইপিএল ঘিরে অনিশ্চয়তার মেঘ এখনও কাটেনি। করোনার দাপট না কমলে এবার এই প্রতিযোগিতা না’ও হতে পারে। তবে স্মিথ আইপিএল নিয়ে চিন্তা ভাবনা শুরু করে দিয়েছেন। এই ব্যাপারে তাঁর প্রতিক্রিয়া, ‘গোটা বিশ্বে এখন করোনা মহামারী দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ভারতে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত লক ডাউন চলবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে লাগবে আরও সময়। মনে হচ্ছে, এবার আইপিএল হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। তবে নিজেকে তো ফিট রাখতেই হবে। যদি প্রতিযোগিতা হয় তাহলে খেলার জন্য আমি তৈরি।’
0 Comments